Wednesday , March 22 2023
Breaking News
Home / International / সমুদ্র সৈকতে হটাৎ পাওয়া গেলো বিশাল সাইজের চাঁদ সদৃশ গোলাকার বস্তুর,পর্যটক সরিয়ে নিরাপত্তা জোরদার

সমুদ্র সৈকতে হটাৎ পাওয়া গেলো বিশাল সাইজের চাঁদ সদৃশ গোলাকার বস্তুর,পর্যটক সরিয়ে নিরাপত্তা জোরদার

পৃথিবীতে আশ্চর্যের শেষ নেই। এমন অনেক কিছু আছে যা মানুষ হয়তো আগে কখনো দেখেনি বা কল্পনাও করেনি। কিন্তু বাস্তবে সে সব কিছুর দেখা মেলে প্রয়াসই আর হতে হয় অবাক। তেমনি এক কান্ড ঘটলো জাপানের সমুদ্র সৈকতে। জাপানের সমুদ্র সৈকতে একটি আশ্চর্যজনক বস্তু পাওয়া গেছে। দেশটির হামামাতসুর এনসু সৈকত এই গোলাকার বস্তু দিয়ে গুঞ্জন করছে। এটা কোথা থেকে এসেছে? কে একটা বড় বল ফেলেছে?

সিএনএন জানায়, মঙ্গলবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সকালে সমুদ্র সৈকতে হাঁটার সময় এক নারী বস্তুটি দেখতে পান। বিষয়টি পুলিশকে জানালে গোলাকার বস্তুটি উদ্ধার করা হয়।

এর পরদিন বুধবার আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলোর খবরে আসে বিষয়টি।

সৈকতে বিষয়টি দেখার পর ওই মহিলা বিষয়টি পুলিশকে জানান। পুলিশ তখন ঘটনাস্থলে পৌঁছে তদন্তের উদ্দেশ্যে অস্থায়ীভাবে দর্শনার্থীদের জন্য সমুদ্র সৈকত বন্ধ করে দেয়।

জাপানি বিস্ফোরক বিশেষজ্ঞরা সেখানে পৌঁছে বস্তুটি পরীক্ষা করেন। এক্স-রে স্ক্যান দেখায় যে বস্তুর অভ্যন্তরটি ফাঁপা। পরে বস্তুটির বেশ কিছু ছবি তোলা হয়। তাদের জাপানের সশস্ত্র বাহিনী ও কোস্টগার্ডে ফেরত পাঠানো হয়েছে।

এখন পর্যন্ত বস্তুটি শনাক্ত করা যায়নি বলে জানিয়েছে প্রশাসন। তবে এটি বিস্ফোরক নয়। এটি একটি বিশাল ধাতব বল, যা সমুদ্রের স্রোত দ্বারা সৈকতে ধুয়ে যায়। জং ধরা লোহার বলটির ব্যাস প্রায় দেড় মিটার। এতে ধাতুর তৈরি হাতলের মতো অংশ রয়েছে, যা বস্তুটিকে কোনো কিছুতে লেগে থাকতে সাহায্য করে।

এ দিকে সোশ্যাল মিডিয়াতে এই বস্তুর ছবিটি প্রকাশ পেলে চারিদিকে দেখা দেয় নানা ধরনের আলোচনা। অনেকেই বলছেন অনেক কথা। বিশেষ করে কেউ কেউ বলছে এটি একটি ইউএফও বারবার কেউ কেউ বলছে এটি বিশাল সাইজের একটি দ্বিতীয় চাঁদ। তবে আসলে বিষয়টি কি তা নিয়ে এখনো জানা যায়নি পরিপূর্ণ ধারণা।

About Rasel Khalifa

Check Also

রাষ্ট্রপতির নির্দেশে এবার হাজারেরও বেশি কারাবন্দির মুক্তি, প্রকাশ্যে কারণ

পবিত্র মাহে রমজান শুরু হতে আর বাকি মাত্র ২ দিন। সারা বিশ্বব্যাপী মুসলিম সম্প্রদায়ের ১৯০ …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *