Friday , December 8 2023
Home / Sports / মরে যাওয়াই ভালো, কারোর কাছ থেকে গুরুত্ব পেতে ভিক্ষা চাওয়ার থেকে : শামির স্ত্রী

মরে যাওয়াই ভালো, কারোর কাছ থেকে গুরুত্ব পেতে ভিক্ষা চাওয়ার থেকে : শামির স্ত্রী

ভারতীয় ক্রিকেট দলের অন্যতম পেসার মোহাম্মদ শামি। ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে প্রায় সংবাদ মাধ্যমের শিরোনামে আসতে হয়েছে তাকে। গুণী এই পেসারের সহধর্মনী হাসিন জাহান। তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে প্রায় সবর হয়ে থাকেন। আর সেখানেই নানা বিষয় শেয়ার করতে দেখা যায় তাকে। এদিকে শামি ও হাসানকে নিয়ে নানা বিতর্ক লেগে থাকলেও আইনত এখনো তারা স্বামী-স্ত্রী।

সোশ্যাল মিডিয়ায় হাসিন কখনো খোলামেলা ছবিতে তাক লাগিয়ে দেন, কখনো আবার একমাত্র মেয়ের সঙ্গে মিষ্টি মুহূর্ত পোস্ট করেন।
এবার ইনস্টার পোস্টে রীতিমতো হইচই ফেলে দিলেন তিনি। বড় বড় সাদা হরফে লেখা, ‘মরে যাওয়াই ভালো- কারুর কাছ থেকে গুরুত্ব পেতে ভিক্ষা চাওয়ার থেকে’। এই পোস্ট দেখে অনেকেই ভাবতে থাকেন তবে কি শামির উদ্দেশে এই বার্তা দিলেন হাসিন? তার লক্ষ্য আদতে কে? কার সামনে নিজের গুরুত্ব বোঝাতে চাইছেন তিনি!

কমেন্ট বক্সে অনেকেই লিখেছেন, ‘শামি ভাইয়ের উপর এতো রাগ!’, কেউ আবার লিখেছেন, ‘নিজের জীবন নিজের মতো করেই বাঁচো’। হাসিনের এই চাঞ্চল্যকর পোস্টের ক্যাপশনটি পড়লে অবশ্য হাসিনের মনের ভাবনা খানিকটা স্পষ্ট হয়। সেখানে শামির স্ত্রী লিখেছেন, এটা (এই বার্তাটা) সেইসব মানুষদের জন্য যারা অন্যের জন্য নিজের জীবনটা কষ্টে কাটায়।

শামির সঙ্গে হাসিনের দাম্পত্যকলহের কথা এতদিনে কারো অজানা নয়। সোশ্যাল মিডিয়ায় সাহসী ছবি পোস্ট করে হামেশাই কটাক্ষের শিকার হন হাসিন। যদিও এই বিতর্ককে থোড়াই কেয়ার করেন হাসিন। একের পর এক সাহসী ছবি পোস্ট করেন তিনি।

উল্লেখ্য, দীর্ঘদিন চুটিয়ে প্রেমের পর গত ২০১৪ সালের ৬ জুন বেশ জমকালো আয়োজনের মধ্য দিয়ে মডেল হাসিনের সঙ্গে সাত পাকে বাঁধা পড়েন ক্রিকটার শামি। তবে দাম্পত্য জীবনের মাত্র চার বছরের মাথায় কলহের জের ধরে শামীর পরিবারের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ আনেন হাসিন। বর্তমানে একটি কন্যা সন্তানের অভিভাবক এই দম্পতি।

About

Check Also

এশিয়া কাপ আয়োজন করতে রাজি নয় বাংলাদেশ, কারন জানালেন পাপন

ভারত-পাকিস্তানের মধ্যকার রাজনৈতিক সম্পর্ক ইতিবাচক নয়, যার কারণে এশিয়া কাপ ক্রিকেটের আয়োজন নিয়ে একটি বড় …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *