জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের নেতৃত্বে গণমানুষের উচ্চাশা ও গণতন্ত্রের আশার প্রদীপ

সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান দেড় বছরের মধ্যে বাংলাদেশে নির্বাচন আয়োজনের বার্তা দিয়ে রাজনৈতিক উত্তাপের মধ্যে শান্তির পরশ বয়ে এনেছেন। গেল বছরের সেপ্টেম্বরের ২৪ তারিখে বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, “যা-ই হোক না কেন,” সেনাবাহিনী সরকারকে সমর্থন দিয়ে যাবে এবং রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করবে না।

শেখ হাসিনার পতনের পর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে সেনাবাহিনীর নিরপেক্ষ ভূমিকাও প্রশংসিত হয়েছে। অনেকে মনে করেন, সেনাপ্রধানের ধৈর্য, মেধা এবং পেশাদারিত্ব দেশকে রক্তপাত ও গৃহযুদ্ধ থেকে রক্ষা করেছে। এসময় সেনাবাহিনী মাঠে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা নিয়ে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় নিরলস কাজ করে চলেছে।

বিশেষ করে দেশের গুরুত্বপূর্ণ শিল্পাঞ্চল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক আয়োজনের শান্তিপূর্ণ পরিচালনায় সেনাবাহিনী বিশেষ ভূমিকা রাখছে। বিশ্ব সম্প্রদায়ের কাছেও সেনাবাহিনীর ভূমিকা প্রশংসিত হয়েছে।

লেখক মোস্তফা কামাল মনে করেন, বর্তমান অনৈক্যপূর্ণ পরিস্থিতিতেও সেনাপ্রধান নির্বাচন আয়োজনের প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নিতে সক্ষম হবেন। তাঁর নেতৃত্বে সেনাবাহিনী বাংলাদেশের গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎকে আরো সুসংহত করবে বলে জাতির মধ্যে গভীর আস্থা ও আশাবাদ জন্ম নিয়েছে।